Monday, March 2, 2020

What is Foreign Investment

Foreign investments can be made by individuals, but are most often endeavors pursued by companies and corporations with substantial assets looking to expand their reach. As globalization increases, more and more companies have branches in countries around the world. For some companies, opening new manufacturing and production plants in a different country is attractive because of the opportunities for cheaper production, labor and lower or fewer taxes.

Direct vs Indirect Foreign Investments

Foreign investments can be classified in one of two ways: direct and indirect. Foreign direct investments (FDIs) are the physical investments and purchases made by a company in a foreign country, typically by opening plants and buying buildings, machines, factories and other equipment in the foreign country. These types of investments find a far greater deal of favor, as they are generally considered long-term investments and help bolster the foreign country’s economy.
Foreign indirect investments involve corporations, financial institutions and private investors buying stakes or positions in foreign companies that trade on a foreign stock exchange. In general, this form of foreign investment is less favorable, as the domestic company can easily sell off their investment very quickly, sometimes within days of the purchase. This type of investment is also sometimes referred to as a foreign portfolio investment (FPI). Indirect investments include not only equity instruments such as stocks, but also debt instruments such as bonds.

Other Types of Foreign Investment

There are two additional types of foreign investments to be considered: commercial loans and official flows. Commercial loans are typically in the form of bank loans that are issued by a domestic bank to businesses in foreign countries or the governments of those countries. Official flows is a general term that refers to different forms of developmental assistance that developed or developing nations are given by a domestic country.
Commercial loans, up until the 1980s, were the largest source of foreign investment throughout developing countries and emerging markets. Following this period, commercial loan investments plateaued, and direct investments and portfolio investments increased significantly around the globe.

Monday, February 17, 2020

Our comment-policy:-

Unlike the Wild West of most of the Internet, we have a very strict comment policy on Hassan and Associates sites. If you’re an asshole, you’ll be banned. Sorry, assholes!

That, most important, statement out of the way, here’s more you should know whether you’re a regular commenter or new to the site.


If your comment does not immediately appear on the site after posting, it may have been flagged for review. There are a number of things which will get your comment flagged for review, we ask that you please keep that in mind before resubmitting the comment multiple times or contacting us about it.
  • Use of any of the curse words and/or slurs we have on our blacklist will automatically flag a comment so it won’t appear on our site. Sometimes these words are used as part of a good discussion, these comments will be approved by a moderator when appropriate.
  • Using a Disqus account without a verified email address will automatically flag a comment.
  • Fluctuations in the space time continuum. Sometimes things just get auto-flagged and we don’t know why.
  • Comments can also be flagged for review by our readership (please do not abuse this option for other users you simply disagree with, it makes our moderation jobs a lot harder).
Here are some things which will get your comment deleted.


  • Personal attacks against another commenter or the writer of the post/website. This can run from name calling to sentences which include the words “people like you” or statements which begin “I bet you” or “you must/probably” etc. This is regardless of what “side” you’re on.
  • Jokes or aggressive negative comments on the aesthetic appearance of a person (commenters, writers, and folks mentioned in an article alike).
  • Hate speech or other clearly intentional jerk behavior. This includes, but is not limited to: the use of the word feminazi or a comments which denigrates women, feminism or feminists, the LGBTQ community; broad imprecations or assumptions based on race; and anything that amounts to “ugh the gays,” “ugh liberals,” “ugh, fangirls,” etc
There will be some who look at these rules and think that the moderators of Hassan and Associates sites have too much power to shut down conversations. We have two responses to this.
First: It’s our site, we get to make the rules. We’re not taking away your freedom of speech by deleting/banning you. You can take your anger elsewhere, we don’t want it.
We try to treat our comment section like a series of dinner parties, where our job as hosts is to foster interesting, free discussion for all our guests, not just the loudest, most assertive, scariest ones. You can be a poor conversationalist, present a different viewpoint, or talk loudly and brashly. But if you threaten, annoy, derail, or in other ways spoil the atmosphere of discussion for others, we reserve the right to not invite you back next time. If that principle is too restrictive for you, there are many other sites out there that share our coverage and have more liberal commenting rules.
Second: We ask everybody who comes to our sites to remember that conversations require listening as well as speaking. And we are firm believers in the fact that banning a commenter only prevents them from speaking, not from listening.
For those who agree with these rules, please keep in mind that we are only human. We are not sleepless technodroids, fueled by the radiation of the miniature universes housed within our quantmantium frames. If you see a comment which violates these rules, the most helpful thing you can do is to flag it, rather than commenting about how poorly moderated the thread or post is or contacting us through social media or email to that effect.
If you’re having a disagreement with another user and your replies have gone into the double digits, consider stepping back from the computer for a while. We love discussion but we don’t want users running themselves ragged trying to convince someone else online they’re wrong.
Happy commenting, all !!

Sunday, February 16, 2020

:- Bond License ইস্যুকরণ প্রক্রিয়ার সংক্ষিপ্ত বিবরণ :-

এদেশে বন্ড লাইসেন্স লাইসেন্স দেওয়া হয় এস,আর,ও নং১৮১/আইন/২০০৮/২২০৯/শুল্ক তাং২৬/৬/২০০৮ ইং এ বরনিত "বন্ডেড ওয়ার হাউস লাইসেন্স বিধিমালা ২০০৮" ও কমিশনার মহোদয়ের কিছু গাইড লাইন অনুযায়ী।কাস্টমস আইন ৬৯ এর ধারা ৭৯ অনুযায়ী পন্য খালাসের জন্য যেমন বিল অব এন্ট্রি দাখিল করা হয় তেমনি বন্ড লাইসেন্স প্রাপ্তির লক্ষ্যে কাস্টমস আইনের ধারা ১৩ অনুযায়ী লাইসেন্সিং বিধিমালার সাথে সংযুক্ত ফরম পুরন ও চাহিদাকৃত তথ্য সমেত দলিলাদিসহ কমিশনার বরাবরে আবেদন করতে হয়।
বন্ডেড ওয়্যারহাউজ লাইসেন্স বিধিমালা ২০০৮ অনুযায়ী যে সকল প্রতিস্টানকে বন্ড লাইসেন্স প্রদান করা হয় তা হলো :
(১) সরাসরি রপ্তানীমূখী শিল্প প্রতিষ্ঠান;
(২) প্রচ্ছন্ন রপ্তানীমূখী শিল্প প্রতিষ্ঠান ;
(৩) ডিপ্লোম্যাটিক, ডিউটি ফ্রি ও ডিউটি পেইড বন্ড প্রতিষ্ঠান ;
(৪) সরকারী ও বেসিরকারী ইপিজেড এলাকায় রপ্তানীমূখী সরাসরি ও প্রচ্ছন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠান ;
(৫) BEZA বা বাংলাদেশ ইকোনমিক জোন এরিয়ায় রপ্তানীমূখী শিল্প প্রতিষ্ঠান ;
(৬) হাইটেক পারকে রপ্তানিমূখী সফট ওয়্যার শিল্প প্রতিষ্ঠান;
উপরের ক্যাটাগরির শিল্প প্রতিষ্ঠানের আবেদন পাওয়ার পর একজন এ,আর,ও প্রথমে সব দলিলাদি দাখিল করেছেন কিনা তা চেক লিস্টের সাথে মিলিয়ে দেখেন। মিলিয়ে দেখতে গিয়ে মোটামুটি ২৬ ধরনের দলিলাদি হালনাগাদ আছে কিনা দেখেন। এ,আর,ও সাহেব যে সকল প্রধান প্রধান দলিলাদি আছে কিনা দেখেন তাহলো :
ক) লাইসেন্স এর জন্য আবেদনীয় ডাটা ফরমে চাহিদামত তথ্য এন্ট্রি দেয়া হয়েছে কিনা?
(খ) BIDA/BOI/বস্ত্র/কুটিরশিল্প , মূসক, ট্রেড লাইসেন্স, RJSC, IRC/ERC, TIN, NID, Fire Certificate , Boiler সনদ, পরিবেশ সনদ(প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) জায়গাজমির দলিল, ব্যাংক প্রত্যয়ন, সার্টিফাইড আইটি১০বি সহ আয়কর রিটার্ন, সার্টিফাইড ইঞ্জিনিয়ার স্বাক্ষরিত নীল নকশা, সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী গোষ্ঠীর মেম্বার শীপ ও গোষ্ঠী কতৃক কমিশনার বরাবর সুপারিশ, প্রতিষ্ঠানের ভাড়ার দলিল, ইলেক্ট্রিক বিল, গ্যাস বিল এ জাতীয় ২৬ টি পেপারস লাগে এমন সব দলিলাদি দাখিল করেছে কিনা?
যদি মিলিয়ে দাখিলকৃত দলিলাদি ১০০% সঠিক পেলে আবেদন গ্রহণী মতামত দিয়ে আবেদনে স্বাক্ষর দিয়ে আবেদন গ্রহণ শাখায় প্রেরণ করেন। গ্রহণ শাখা তাতে রিসিভড সীল দিয়ে কমিশনার মহোদয়ের নিকট প্রেরণ করেন, কমিশনার মহোদয় তাতে স্বাক্ষর করে লাইসেন্স শাখার এসি/ডিসি এর নিকট প্রেরণ করেন। এসি/ডিসি তা স্বাক্ষর করে লাইসেন্স শাখা সহকারীর নিকট নথি গঠনের জন্য প্রেরণ করেন ।
লাইসেন্স শাখার সহকারী(অফিস/উচ্চমান সহকারী) নথি গঠন করে রাজস্ব কর্মকর্তাকে দেন, রাজস্ব কর্মকর্তা একজন এ,আর,ও মনোনয়ন দেয়ার জন্য এসি/ডিসি মহোদয়ের নিকট নথিটি প্রেরণ করেন। এসি/ডিসি নথির কার্যক্রম সম্পাদন করার জন্য একজন এ,আর,ও মনোনয়ন করে নথি তার নিকট প্রেরণ করেন।
আবেদনকারীর কোন সহযোগী প্রতিষ্ঠানের নিকট জারাবো পত্র নং ৩(৪)শু:রপ্তানি ও বন্ড/২০০২/৭২ (১৯)তারিখ ০৭/০২/২০১৬ ইং অনুযায়ী সরকারের পাওনা, দাবীনামা, পাওনা ও দাবীনামার বিপরীতে মামলা আছে কিনা কম্পিউটার প্রোগ্রামারের কাছ থেকে নথিতে মতামত নেবেন। যদি কোন ক্ষেত্রে সরকারী পাওনা থাকে তাহলে তা পরিশোধ না করা পর্যন্ত লাইসেন্স দেয়া যাবে না।
অতপর লাইসেন্স দল প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করে নিদিষ্ট দিন প্রতিষ্ঠান সরেজমিনে ভিজিট করতে যান। ভিজিট করতে গিয়ে লাইসেন্স দল বিশেষ করে একটি আদর্শ প্রতিষ্ঠান বলতে যা যা দেখেন তা নিম্নরুপ :
(১) প্রতিষ্ঠানে গমনাগমন এর জন্য রাস্তা যথাযথ আছে কিনা, বিষয়টা এমন আপনি প্রতিষ্ঠান ঠিকমতো পেলেন কিন্ত সেখানে রিক্সা ছাড়া তিন টন ক্ষমতা সম্পন্ন ট্রাক ও প্রবেশ করতে পারেনা। সেক্ষেত্রে উৎপাদিত পন্য ও কাচামাল আনা নেয়ার সহজলভ্যতা।
(২) প্রতিষ্ঠানের আয়তন পর্যাপ্ত কিনা? মানে প্রতিষ্ঠানের আয়তন পর্যাপ্ত হতে হবে; মোটামুটি সন্তোষজনক আয়তনের কিনা?
(৩) বিধিমালার বিধি ৩ মোতাবেক প্রতিষ্ঠান ও বন্ডেড ওয়ার হাউস যথেষ্ট সুরক্ষিত কিনা? সুরক্ষিত বলতে বাউন্ডারি ওয়াল, পন্য উৎপাদন প্রিমিজ, বন্ড গুদাম, ফিনিসড প্রডাক্ট রক্ষিত স্থান সুরক্ষিত আছে কিনা? প্রতিষ্ঠান থেকে পন্য/ উপকরণ সহজে খোয়া বা চুরি না হয়, বা অন্য কেউ সহজে নাশকতা করতে না পারে এমন সুরক্ষিত হওয়া বাঞ্চনীয়।
(৪) প্রতিষ্ঠানের মেশিনারি সচল থাকতে হবে, প্রতিষ্ঠান পুরোপুরি চালু থাকলে খুবই ভাল;
(৫) শ্রমিকদের প্রতিষ্ঠানে অবস্থান কালীন সময়ে যাবতীয় সুবিধা আছে কিনা?;
(৬) প্রতিষ্ঠানের অফিস আছে কিনা?
(৭) অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা যথাযথ থাকতে হবে; Emergency Exit আছে কিনা?
(৮) ডায়িং, ওয়াশিং, ট্যানারি শিল্প হলে ETP (ইফুলুয়েন্ট ট্রিটমেন্ট প্লান্ট) আছে কিনা?
(৯) ওভেন ও নীট গার্মেন্টস কারখানা হলে বয়লার যথাযথ স্থাপিত আছে কিনা?
(১০) প্রতিষ্ঠান ভবন আধুনিক সুযোগ সুবিধা সম্বলিত আছে কিনা?
মুলত উপরের উপযোগীতা অনুযায়ী প্রতিষ্ঠান যথাযথ পেলে এবার দলিলাদি যাচাই বাছাই করে সঠিক পেলে মনোনীত অফিসার (এ,আর,ও) বিস্তারিত তুলে ধরে প্রতিষ্ঠানের কাঁচামালের প্রয়োজনীয়তা ও সাধারণ আদেশ ১৪/২০০৮ অনুযায়ী কাঁচামালের প্রাপ্যতা নির্ধারণ করে প্রস্তাবসহ নথি আর,ও কে দেবেন।
রাজস্ব কর্মকর্তা প্রস্তাব যথাযথ মনে করলে নথি এসি/ডিসি এর নিকট প্রেরণ করবেন।প্রস্তাব যথাযথ মনে না করলে যেখানে সংশোধন করা দরকার তা করে এসি/ডিসি কে দেবেন। এসি/ডিসি অধিকতর যাচাই করে নথি অতিরিক্ত কমিশনার বরাবরে প্রেরণ করবেন।
অতিরিক্ত কমিশনার আরো অধিকতর যাচাই করে কমিশনার বরাবরে নথিটি প্রেরণ করবেন। কমিশনার নথি পাওয়ার পর উক্ত প্রতিষ্ঠানের দলিলাদি অধিকতর যাচাই করে কর্মকান্ডের উপর "সন্তুষ্ট বা সন্তোষজনক হইলেই" প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স প্রদানের সুপারিসে অনুমোদন দেবেন।
অত:পর নথি শাখায় ফেরত আসবে, এবার নথিতে লাইসেন্স ফরম পুরন করে পুনরায় কমিশনার মহোদয়ের সম্মুখে বন্ডারগন লাইসেন্স কপিতে স্বাক্ষর দেবেন, কমিশনার লাইসেন্স কপিতে স্বাক্ষর করে বন্ডারের বরাবরে হস্তান্তর করবেন। তবে হস্তান্তরের পূর্বে লাইসেন্সের হিস্যা ও তথ্য অনলাইনে প্রোগ্রামার সাহেব আপলোড দেবেন।
জীবনযাত্রার ব্যয় প্রতি বছরই বাড়ছে। বিশেষভাবে ঘরভাড়া, চিকিৎসা, খাবার, যাতায়াত, সন্তানের পড়ালেখার খরচ বেড়েই চলেছে। অথচ এসব খরচের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে করমুক্ত আয়সীমা এক টাকাও বাড়ানো হচ্ছে না। করমুক্ত আয়ের সীমা আড়াই লাখ টাকা নির্ধারিত হয়েছিল ২০১৫-১৬ অর্থবছরে। এরপর প্রতি বছরই পণ্য ও সেবার মূল্য বেড়েছে। তবু এই সীমা চলতিবার পর্যন্ত একই আছে। আয়কর আইন অনুযায়ী আয়-ব্যয় ও সম্পদের হিসাব মিলিয়ে বছরে দুই লাখ ৫০ হাজার টাকার বেশি প্রকৃত আয় থাকলে একজন ব্যক্তিকে অবশ্যই আয়কর পরিশোধ করতে হবে। আয়কর পরিশোধ বা রিটার্ন জমা না দিলে শাস্তি হিসেবে জেল-জরিমানার বিধান আছে।
২০১৬ সালে জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছিল ৬.৪৭%, পরের বছর এর বৃদ্ধি হার ছিল ৮.৪৪%। গত বছর জীবনযাপনের খরচ বেড়েছে ৬%। একই
সঙ্গে পণ্য ও সেবা মূল্য বেড়েছে ৫.১৯%। কনজ্যুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) এই হিসাবে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও যাতায়াতের খরচ ধরা হয়নি। অথচ পারিবারিক ব্যয়ের একটা বড় অংশ যায় এ তিনটি খাতে।
ক্যাবের মতে, ব্যয় বৃদ্ধির অভিঘাত সীমিত আয়ের শহুরে মানুষের ওপর বেশি। ন্যূনতম চাহিদা মিটিয়ে সংসার খরচ বছরে আড়াই লাখ টাকায় (মাসে ২০ হাজার ৮৩৩ টাকা) ধরে রাখা নিম্ন ও নিম্ন মধ্যম পরিবারের পক্ষেও প্রায় অসম্ভব। তাই করমুক্ত আয়সীমা বাড়ানোর জোরালো দাবি রয়েছে বিভিন্ন মহল থেকে। তবে করদাতা হারানোর ভয়ে এ দাবি মানতে রাজি নয় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
তবে অর্থনীতি বিশ্লেষকরা ভিন্নমত জানিয়ে বলেন, করের বোঝা কমানো হলে করদাতার সংখ্যা কমবে না বরং বাড়বে। করমুক্ত সীমা বাড়ানো এবং এ ক্ষেত্রে করহার পুনর্বিন্যাসের প্রয়োজন রয়েছে।
জাতীয় বাজেটের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে করমুক্ত আয়সীমা দুই লাখ ২০ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে দুই লাখ ৫০ হাজার টাকা করা হয়। এর বেশি আয় করলে একজন ব্যক্তিকে এক করবর্ষে তার আয়, ব্যয়, সম্পদের পরিমাণ এবং রেয়াত সব কিছু হিসাব করে এনবিআর নির্ধারিত হারে আয়কর হিসাবে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ সরকারি কোষাগারে জমা দিতে হয়। বর্তমানে প্রথম দুই লাখ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত মোট আয়ের ওপর শূন্য, পরবর্তী চার লাখ টাকা পর্যন্ত ১০ শতাংশ, পরবর্তী পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত ১৫ শতাংশ, পরবর্তী ছয় লাখ টাকা পর্যন্ত ২০ শতাংশ, পরবর্তী ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত ২৫ শতাংশ, অবশিষ্ট মোট আয়ের ওপর ৩০ শতাংশ হারে কর পরিশোধের বিধান আছে। এ ছাড়া মহিলা করদাতা ও ৬৫ বছরের বেশি বয়সের করদাতার করমুক্ত আয়সীমা তিন লাখ টাকা, প্রতিবন্ধী করদাতার চার লাখ টাকা এবং গেজেটভুক্ত যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের চার লাখ ২৫ হাজার টাকা করমুক্ত আয়সীমা নির্ধারিত আছে। মূল্যস্ফীতির হার ২০১৪-১৫ অর্থবছরে ৬.৪১, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ৫.৯২, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৫.৪৪, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ৫.৭৮ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের মার্চ পর্যন্ত এ হার ৫.৫৫ শতাংশ।
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আমাদের প্রত্যেককে প্রতি মুহূর্তে পরোক্ষ কর হিসেবে দ্রব্যমূল্যের সঙ্গে ও সেবা কিনতে মোটা অঙ্কের অর্থ সরকারকে দিতে হচ্ছে। এসব ব্যয় বেড়েই চলেছে। সাধারণ আয়ের মানুষ এসব খরচে হিমশিম খাচ্ছে। এর সঙ্গে প্রত্যক্ষ কর হিসেবে বড় অঙ্কের অর্থ চাপিয়ে দিলে অল্প আয়ের মানুষের জন্য বোঝা হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে করমুক্ত আয়সীমা কিছুটা বাড়ালে এবং প্রথম স্ল্যাবের ১০ শতাংশ কমিয়ে ৫ বা ৪ শতাংশ করা হলে তাদের ওপর চাপ কমবে। বেঁচে যাওয়া অর্থ নিজের, পরিবারের এবং সন্তানের জন্য ব্যয় করতে পারবে। তাদের সক্ষমতা বাড়লে তারা অল্প সময়ে করসীমায় চলে আসবে।’
বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সিপিডির গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম কালের কণ্টকে বলেন, ‘এনবিআরের ওপর রাজস্ব আদায় এবং করদাতা বাড়ানোর চাপ থাকে। তাই করমুক্ত আয়সীমা বাড়িয়ে অল্প কিছু মানুষকেও করসীমার বাইরে নিতে চায় না। কিন্তু করমুক্ত আয়সীমা ৫০ হাজার টাকা বাড়ানো হলেও এনবিআরের মোট আদায়ে তেমন কোনো প্রভাব পড়বে না। কারণ এনবিআরের মোট আদায়ের অতি সামান্য এসব মানুষের কাছ থেকে পাওয়া যায়। এ ছাড়া অল্প আয়ের মানুষের ওপর চাপ কমাতে আয়কর আদায়ের প্রথম হার ১০ শতাংশের পরিবর্তে ৩ বা ৪ শতাংশ করা যেতে পারে। এতে করদাতার সংখ্যা কমবে না। কিন্তু করদাতাকে কমহারে সরাসরি কর দিতে হবে। ফলে করদাতা স্বস্তি পাবে। তারা করসীমায় টিকে থাকবে।’
আগামী অর্থবছরের বাজেটে অন্তর্ভুক্তিতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছ থেকে এনবিআর প্রস্তাব সংগ্রহ করেছে। এসব নিয়ে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে প্রায় মাসব্যাপী দফায় দফায় বৈঠক করেছে। করমুক্ত আয়সীমা বাড়িয়ে হার পুনর্বিন্যাসের দাবিটি প্রস্তাবে ও আলোচনাকালে সবচেয়ে বেশিবার এসেছে।
দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই থেকে আগামী অর্থবছরে সাধারণ করমুক্ত আয়সীমা বাড়িয়ে তিন লাখ ৫০ হাজার টাকা নির্ধারণের দাবি জানিয়ে বলা হয়েছে, ‘চলতি এবং গত তিন অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি গড়ে ৫ শতাংশের ওপরে থাকলেও করমুক্ত আয়সীমা বাড়ানো হয়নি। এতে সাধারণ আয়ের মানুষের ভোগান্তি বেড়েছে।’
ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি ওয়াসামা তাসির বলেন, ‘জীবনধারণ ব্যয় বেড়েছে ও সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস পেয়েছে। করমুক্ত সীমা বাড়ানো ও করের হার হ্রাস করা হলে মানুষ কর প্রদানে উৎসাহিত হবে। এতে সহজে করের আওতা বাড়বে।
করমুক্ত সীমা বাড়ানোর বিষয়ে এনবিআর চেয়ারম্যান মো. মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘এখন ইটিআইএনধারীর সংখ্যা প্রায় ৪০ লাখ। কিন্তু রিটার্ন দিচ্ছে এর চেয়ে কম। করদাতার সংখ্যা ৮০ লাখ বা এক কোটি করা সম্ভব হলে করমুক্ত সীমা ২০ হাজার বা ৫০ হাজার টাকা বাড়ানো হলেও রাজস্ব আদায়ে তেমন প্রভাব পড়বে না।’
Source :The daily Kaler Kantha

Double Taxation is created when the same income is taxed in two different countries during international trade. Avoidance of Double Taxation Agreements is an agreement concluded between Bangladesh and another jurisdiction (a treaty partner) which serves to relieve double taxation of income that is earned in one jurisdiction by a resident of the other jurisdiction. It spells out the taxing rights between Bangladesh and her treaty partner on the different types of income arising from cross-border economic activities between the two jurisdictions. It also provides for reduction or exemption of tax on certain types of income.

There are agreements on avoidance of double taxation between Bangladesh and 32 countries which are:-


- UK
- Singapore
- Sweden
- South Korea
- Canada
- Pakistan
- Romania
- Sri Lanka
- France
- Malaysia
- Japan
- India
- Germany
- The Netherlands
- Italy
- Denmark
- China
- Belgium
- Thailand
- Poland
- Philippines
- Vietnam
- Turkey
- Norway
- USA
- Indonesia
- Switzerland
- Saudi Arabia
- Mauritius
- UAE
- Myanmar
- Belarus



Thursday, January 30, 2020

Income tax Assessment Procedures

For a return submitted under normal scheme, assessment is made after giving an opportunity of hearing. For returns submitted under Universal Self Assessment Scheme, the acknowledgement slip is considered to be an assessment order of the Deputy Commissioner of Taxes. Universal Self Assessment may be subject to “process and audit”.
Provided that a return of income filed under universal self assessment scheme, shall not be selected for audit where such return shows at least twenty per cent higher income than the income assessed or shown in the return of the immediately preceding assessment year and such return- (a) is accompanied by corroborative evidence in support of income exempted from tax; (b) does not show receipt of gift during the year; (c) does not show any income chargeable to tax at a rate reduced under section 44; or (d) does not show or result any refund.
Tax Recovery System :
In case of non-payment of income tax demand, the following measures can be taken against a taxpayer for realization of tax:-
  • Imposition of penalty.
  • Attachment of bank accounts, salary or any other payment.
  • Filing of Certificate case to the Special Magistrate/Collector of District.

Tuesday, January 28, 2020

Businesses without addressing the needs and expectations of stakeholders in a community cannot remain competitive in the contemporary era. A strategic approach to Corporate Social Responsibility (CSR) can bring benefits in terms of building reputation, brand value, customer relationships, operational risk management, driving up efficiency, access to new markets and better human resource management through employee motivation and retention. Responsible business conduct is especially important when private sector operators provide public services. CSR offers a set of values on which a more cohesive society can be built and on which the transition to a sustainable financial and economic system can be based. Enhancing CSR as a means for poverty reduction and sustainable development in a developing country like ours with modest resources requires joint initiatives by all stakeholder groups involved: governmental bodies, NGOs, and corporations, as well as primary producers and workers. Only through co- operation of stakeholders at all levels CSR can have a beneficial social and developmental impact. Moreover, multi-stakeholder initiatives are an appropriate tool for experience-sharing and the development of best practices for creating a link between corporate insight and the government agenda.
:View More